ষ্টাফ রিপোর্টারঃ পেশাগত দায়িত্বপালনকালে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের নেতৃত্বে সংবাদ সংগ্রহ করতে যাওয়া কিছু সাংবাদিকের উপর হামলা করা হয়েছে। তখন সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করতে যারা উপস্থিত ছিলেন,
চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের বরিশাল ব্যুরো প্রধান-কাওছার হোসেন রানা,
এশিয়ান টেলিভিশনের ব্যুরো প্রধান-ফিরোজ মোস্তফা, বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের নিজস্ব প্রতিবেদক-মুশফিক সৌরভ,
সময় টেলিভিশনের শাকিল মাহমুদসহ
দায়িত্বরত ক্যামেরাপার্সনদের উপর হামলা করেছে।
এবং হামলাকারীরা সকল সাংবাদিক ও ক্যামেরা পারসোন যারা ছিলেন ধাক্কিয়ে বাহিরে বের করে দেন সেই সাথে ক্যামেরা ও সংবাদ সংগ্রহের কাজে ব্যাবহিত মাইক্রোফোন ষ্ট্যান ভাংচুর করে।
সাংবাদিকদের উপর এতো হামলা কেন
হামলাকারীরা কি সারাজীবন ক্ষমতার দম্ভ দেখিয়ে সাংবাদিকদের দাবিয়ে রাখতে চায়।
এতো নির্যাতন ও লাঞ্চনার স্বীকার হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন নিউজ সাংবাদিকরা।
কেন এর কি কোন প্রতিকার নেই,
সারা বাংলাদেশে এতো সাংবাদিক এতো সংগঠন এতো প্রেসক্লাব তার পরেও এর কোন প্রতিবাদ হচ্ছেনা কেন।
এখনই প্রতিবাদ করার সময়, সাংবাদিকদের ক্যামেরা এবং কলম কখনো থামেনি থামবেনা আর থামাতেও পারবেনা।
আসুন সকলে মিলে সাংবাদিক ঐক্য গড়ে তুলি।
আমি সারা বাংলাদেশের সকল সাংবাদিকদের উপর অমানবিক আচরণ, হামলা, নির্যাতন ও মিথ্যে মামলার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
দ্রুত হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও বিচারের দাবী করছি।
সাংবাদিকদের উপর হামলা হলে তা কঠোর হস্তে দমন ও প্রতিবাদ করা হবে।
সাংবাদিকরা মিথ্যে লেখা লেখি ও মিথ্যে প্রচার করেনা।
সত্য কথা লেখা এবং সত্য ঘটনা ক্যামেরায় ধারন করে প্রচার করা অপরাধের কিছু নয়।
বরং সত্যকে মিথ্যে বানানোর জন্যই সাংবাদিকদের উপর হামলা করা হয় যাতে সত্য প্রচার না হয়।
সাংবাদিক কারো টাকায় কেনা গোলাম না যে তারা মিথ্যেবাদিদের কথা মতো চলবে।
সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা।
দ্বায়ীত্বের কাছে নিজের ব্যাক্তিত্তও অনেক সময় হার মেনে যায়।
সত্যের জয় চিরকাল থাকবে,মিথ্যের কাছে হেরে যাওয়া ও মাথা নত করার নাম সাংবাদিক নয়।