রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
হৃদয়ে-হাহাকার লেখকঃ খান সেলিম রহমান শিবচরে খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে ৩ সাংবাদিকসহ ৪ জন হামলার শিকার মাতৃজগত পত্রিকা ও বাংলাদেশের সেন্ট্রাল প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদ-উল ফিতরের আন্তরিক শুভেচ্ছা দেশবাসীকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নির্বাহী সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন বাবু পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, খান সেলিম রহমান বাংলাদেশ ট্রান্সপোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিয়নের দোয়া মাহফিল ও ইফতার দৈনিক জনজাগরণ পত্রিকার বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ইফতার, দোয়া ও সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠিত ফেসবুকে যেসব পোস্ট করলে যেতে পারেন জেলে মিরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবের ইফতার ও দোয়া অনুষ্ঠিত মিরপুর সম্মিলিত সাংবাদিক জোটের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

বাঘায় তথ্য সংগ্রহ কালে সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকি 

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩
  • ৬২৬ Time View

রাজশাহী ব্যুরো: রাজশাহীর বাঘায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার রোষানলে পড়তে হয়েছে এক সাংবাদিককে। ঐ সাংবাদিকের নাম আবুল হাসেম। তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন।

নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার (১০ জুলাই) বিকাল ৪ টায় বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের সাথে দেখা ও কথা বলতে যান সাংবাদিক আবুল হাসেম। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সর ভিতরে চারদিকে ময়লা আর্বজনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকায় সেখানকার কর্তব্যরত লোকের সাথে কথা বললে তারা কিছু জানে না বলে জানায়। সেখানকার এই নোংরা পরিবেশের ভিডিও গ্রহনের সময় ডা. আসাদুজ্জামান আসাদের লোকজন বাধা প্রদান করেন এবং ফোন কেড়ে নেয়।

কিছুক্ষণের মধ্যেই আসাদ সেখানে এসে উপস্থিত হয় এবং সাংবাদিক আবুল হাশেমকে জোর পূবর্ক তার অফিস কক্ষে নিয়ে যায়। এবং তাকে প্রায় ১ ঘন্টার মতো তার রুমে অবরুদ্ধ করে রাখেন। তাকে গলা কেটে নেওয়ার হুমকি দেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আসাদ। এই আসাদের বিরুদ্ধে এর আগেও বহুবার বহু অভিযোগ থাকলে অলৌকিক ক্ষমতা বলে ঐ চেয়ার দখলে রেখেছেন বহাল তবিয়তে।

ব্যাপারটি নিয়ে বাঘা থানার অফিসার ইনর্চাজ খায়রুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি জানান, এই বিষয়ে আমরা অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্তে সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

জানতে চাইলে ডা: আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আবুল হাসেম আমার পূর্ব পরিচিত। তাঁর বাসা আর আমার বাসা একই গ্রামে। সামান্য ভুলবোঝাবুঝি হয়েছে। অনিয়ম দুর্নীতি বা নোংরা পরিবেশ থাকলে সে আমাকে বলতে পারতো। আমাকে না বলে সে ভিডিও ধারণ করেছে, তা ঠিক করেননি। একারণে আমার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে লোকজন তাকে বাধা দিয়েছে। পরে অবশ্য সেই ভুলবোঝাবুঝি ঠিক করে নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কাজ করলে কাজের ভুলত্রুটি থাকতেই পারে। তাই বলে কি ভিডিও করা লাগবে। আমাকে বললেই তো হতো।

উল্লেখ্য যে, বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিম্নমানের খাবার ও সরকারি ঔষুধ বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের থাকলেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এই আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 Bangladesh CentralPress Club
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
ThemesBazar-Jowfhowo