বিশেষ প্রতিনিধি মোঃ ইমরান মোল্লা ঃ সাংবাদিকরা বর্তমানে দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও রাজনৈতিক নেতাদের হাতের খেলনার পুতুল হিসাবে পরিনত হয়েছেন। সাংবাদিক একটি জাতির বিবেক। শিক্ষা যেমন জাতির মেরুদণ্ড, তেমনই সংবাকর্মীরা সমাজ ও রাষ্ট্রের উজ্জ্বল দ্বীপ। দেশে ভরে গেছে হরেক, রকম আগাছা, দেশে বেড়েছে , বড় ধরনের দূরনীতি, প্রতিনিয়ত চলছে ক্রাইম। দেশের মধ্যে অধিকাংশ স্থানে পড়ে থাকছে লাশ, চলছে যৌন সম্পর্ক, সমাজ জানে না, রাষ্ট্রের খবর, রাষ্ট্র জানে না, সমাজের খবর। দেশে নেএী একজন, চালাচ্ছেন, পুরো রাষ্ট্র। একটি গ্রুপে আঠারো কোটি,মানুষের মধ্যে নেতা একজন। নেতার কিছু চামচাদের মধ্যে রয়েছেন, বড় বড় ক্রাইম।বন্ধের লক্ষ্যে পাশ করছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, বন্ধী হচ্ছে, সৎ সাহসিক, সংবাদকর্মীরা। নিখোঁজ হচ্ছে, সাংবাদিক, মেরে ফেলা হচ্ছে সাংবাদিক দের। আজ যে কোনো রাষ্ট্র চালাতে হলে, সাংবাদিকদের মর্যাদা কে বড় মনে করতে হবে। কেনোনা, সমাজে কোনো ক্রাইম বা সরকারি কাগজ পএ বিহীন প্রতিষ্ঠান, এবং বড় কোনো প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরলে, কোনো শত্রুতার কারণে মানুষের মৃত্যু হলে, তাহা খুবই অল্প সময়ের মধ্যে দেশ বিদেশে পৌছায়ে দেন সাংবাদিকরা। বিভিন্ন চ্যানেল, পএিকা, অনলাইন পোর্টাল , আইপি টিভি, ফেসবুক সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাড়া দেশ বা পুরো পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই দেশের মধ্যে শুধু আঠারো কোটি মানুষই নয়, যদি বিশ কোটি মানুষ ও হয় তবে রাষ্ট্র চালানো সম্ভব, এক মাএ মিডিয়ার জন্য । সরকারের নিকটে বিনীতভাবে আবেদন জানাই, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা, দেশ শাসনের এক সাহসিকতার সৈনিক, সু_দক্ষ, সৎ ও বিচক্ষণ বুদ্ধির অধিকারী, আপনি দয়া করে, এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বন্ধ করে, সাংবাদিকদের মুক্তি লক্ষ্যে , তাদের সৎ ও দক্ষতার সহিত কাজ করার সুযোগ করে দেন।যাতে তারা দেশের মধ্যে বড় বড় ক্রাইম, দূরনীতি তুলে ধরে, আইনি কাজে সহযোগিতা করতে পারে।আর যে সকল নাম ধারী হলুদ সাংবাদিক রয়েছে,যাদের পুরো মাসের মধ্যে ও কোনো নিউজ খুজে পাওয়া যায় না, তাদের বেছে বেছে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করুণ।